প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস

image-not-found

"ইহা লক্ষ্মীপুর জেলার একটি স্বনামধন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। যেখান থেকে হাজার হাজার শিক্ষার্থী সফলতার সাথে উত্তীর্ণ হয়ে দেশের বিভিন্নস্থানে দেশ গড়ার কাজে নিয়োজিত আছেন।" লক্ষ্মীপুর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, লক্ষ্মীপুর জেলার অন্যতম ঐতিহ্যবাহী একটি বিদ্যালয়। এটা শুধুমাত্র ছাত্রীদের জন্য। স্কুলটি প্রতি বছর সুনামের সাথে ভাল ফলাফল করে আসছে। বিদ্যালয়টি প্রাতঃ শাখা (সকাল ৭:৩০ থেকে দুপুর ১২ টা পর্যন্ত) এবং দিবা শাখা (সকাল ১২:১৫টা থেকে বিকাল ৫:০০ টা পর্যন্ত) এই দুই ভাগে বিভক্ত। লক্ষ্মীপুর জেলার অনেক কৃতি সন্তান এই স্কুল থেকে পড়াশুনা করে দেশের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় পদে কাজ করছে। ১৯৮১ সালে বিদ্যালয়টি জাতীয়করণ করা হয় । এটি জেলা সদর পৌরসভা অফিসের সামনে অবস্থিত।এই বিদ্যালয়টি বাঞ্চানগর গ্রামের মধ্যে পড়েছে। মোট প্রায় ১২০০ ছাত্রী পড়াশোনা করে। ফলাফলের ক্ষেত্রে প্রায় প্রতি বছর জেলা পর্যায়ে প্রথম স্থানে থাকে। বিদ্যালয়ের পাশের হার ৯৯%।

সভাপতির বাণী

image-not-found

মহান স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর মাহেন্দ্রক্ষণে বিনম্র চিত্তে শ্রদ্ধা নিবেদন করছি হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, মুক্তিযুদ্ধের ৩০ লক্ষ শহীদ, সম্ভম হারানো ২ লক্ষ মা-বোন, ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু পরিবারের শাহাদাত বরণকারী সকল সদস্য ও জাতীয় চার নেতা, যাঁদের ত্যাগ-তিতিক্ষা ও সংগ্রামের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি সার্বভৌম ও স্বাধীন বাংলাদেশ।

প্রধান শিক্ষকের বাণী

image-not-found

অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা ও চিকিৎসা দেশের প্রতিটি মানুষের মৌলিক অধিকার। এই মৌলিক অধিকার যথাযথভাবে পাওয়ার জন্য আমাদের সন্তানদের আলোর পথে এগিয়ে নিতে হবে।শিক্ষাবান্ধব তথা শিক্ষানুরাগী বর্তমান সরকার ঘরে ঘরে শিক্ষার আলোকবর্তিকা প্রজ্জ্বলিত করে শিক্ষার হারকে শতভাগ উন্নীত করার লক্ষ্যে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ। সরকারের এ অঙ্গিকার বাস্তবায়নে আমাদের সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। মনে রাখতে হবে শিক্ষার মূল উদ্দেশ্য হলো, সৎ ও কর্মঠ মানুষ গড়ে তোলা। সন্তানের উন্নত চরিত্র গঠনে জ্ঞান অর্জনের পথে পিতা-মাতার পরে শিক্ষকের ভূমিকা অনস্বীকার্য।যে সন্তান পিতা-মাতা ও শিক্ষকের আদেশ উপদেশ মেনে চলার পাশাপাশি নিরলস পরিশ্রম করে এবং জ্ঞান অর্জনে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ হয়, তার ভবিষ্যৎ জীবন হয় নক্ষত্রের মত উজ্জ্বল। আমরা সে প্রয়াসে একটি উন্নত জাতি গঠনের লক্ষ্যে এ মহৎ পেশায় নিবেদিত। অভিভাবকগণ কুলষিত সমাজের দুষ্টচক্র থেকে তাদের সন্তানদের বাচিঁয়ে রাখার লক্ষ্যে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তাদের নিয়মিত উপস্থিতি এবং পাঠোন্নতির মূল্যায়নসহ তাদের দুর্বল ও খারাপ দিকগুলো চিহ্নিত করে সংশোধনের ব্যবস্থা নিতে হবে। তাদেরকে দুষ্ট সঙ্গ থেকে দূরে রাখতে হবে। অভিভাবকদের সুক্ষ্ম নজরদারীতে শিক্ষার্থীর মধ্যে সচেতনতাবোধ গড়ে উঠবেই।